Společnost Grainger uvedla, že celkové čisté příjmy z pronájmu za čtyři měsíce do konce ledna vzrostly a že poptávka na britském trhu s pronájmem obytných prostor nadále rostla.
Britská společnost zabývající se investicemi do nemovitostí ve středu uvedla, že celkové čisté příjmy z pronájmu se v daném období zvýšily o 15 % a že celkový růst srovnatelného nájemného byl v tomto období silný a činil 4,7 %.
Společnost uvedla, že míra obsazenosti jejího portfolia v soukromém nájemním sektoru (PRS) byla k 31. lednu vysoká a činila 96 %. Podle společnosti to bylo v souladu s očekáváním vzhledem k sezónnosti nájemního trhu. Růst nájemného PRS zůstal na dobré úrovni, přičemž poptávka po produktech střední třídy byla velmi silná, uvedla společnost.
Společnost Grainger uvedla, že i nadále očekává silnou cenovou politiku s průměrnými prodejními cenami o 0,5 % vyššími, než jsou ocenění, a že tržby generované z jejího portfolia regulovaných nájmů jsou i nadále spolehlivým zdrojem kapitálu.
Společnost uvedla, že základy britského trhu s nájemními byty zůstávají mimořádně příznivé, „protože poptávka nadále roste a nabídka nájemních bytů je nadále omezená, protože malí soukromí pronajímatelé čelí rostoucím nepříznivým vlivům“.
„Příznivé regulační pozadí spolu s rostoucím počtem pozitivních prohlášení na podporu Build to Rent ze strany britské vlády dále posiluje náš výhled do budoucna,“ uvedla výkonná ředitelka Helen Gordonová.
সোমবার কোন কারণ ছাড়াই নিম্নমুখী প্রবণতায় GBP/USD পেয়ারের ট্রেড করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে মার্কিন ডলারের বিপরীতে দরপতনের ক্ষেত্রে পাউন্ডের দারুণ রেজিস্ট্যান্স পাওয়ার রয়েছে, যার কারণে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে পাউন্ডের মূল্য বেশিরভাগ সময় স্থবির ছিল এবং খুব একটা দরপতন হয়নি। তবে আমরা মনে করি যে এই ধরনের পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হবে না। আজ, এই পেয়ারের মূল্য তৃতীয়বারের মতো সর্বশেষ দুটি স্থানীয় নিম্ন লেভেলের দিকে পৌঁছেছে। তাই সম্ভবত আজকেই এই পেয়ারের মূল্য এই এরিয়া ব্রেক করে যেতে পারে, যা পরোক্ষভাবে নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার সংকেত দেবে। মধ্যমেয়াদে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির কোন কারণ নেই, কারণ যুক্তরাজ্যের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনের ফলাফলের চেয়ে ইতিবাচন নয়। ব্রিটিশ কারেন্সির ধীর গতিতে দরপতনের একমাত্র কারণ হল ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মুদ্রানীতি। ব্যাংকটি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং তাই তারা মূল্য সুদের হার কমানোর ব্য্যাপারে দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছে। তবে, আমাদের মতে, এই কারণটি দীর্ঘ সময় ধরে ব্রিটিশ মুদ্রার বিক্রি থামাতে পারবে না।
সোমবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে 1.2913 লেভেলে একটি কার্যকর সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের সময়, মূল্য 1.2848-1.2860 গুরুত্বপূর্ণ এরিয়ায় নেমে গেছে, যা এখনও ব্রেক করতে সক্ষম হয়নি। তবে আমরা মনে করি শীঘ্রই এই এরিয়া ব্রেক করা হবে, যা সম্ভবত আজই ঘটবে। সুতরাং, এই পেয়ার ক্রয়ের তুলনায় বিক্রয়ই অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক রয়ে গেছে।
ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনও GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার পরিলক্ষিত হচ্ছে। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে, আমরা 1.2860 এবং 1.3043 লেভেলের মধ্যে এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট পর্যবেক্ষণ করেছি। তবে, মূল্য শীঘ্রই এই রেঞ্জ ছেড়ে যেতে পারে বলে মনে হচ্ছে। আমরা মধ্যমেয়াদে পাউন্ডের দরপতনকে সম্পূর্ণরূপে সমর্থন করি এবং এটিকে একমাত্র যৌক্তিক ফলাফল বলে মনে করি। স্বল্পমেয়াদে, পাউন্ডের মূল্যের আরেকটি কারেকশনের প্রচেষ্টা চালানো হতে পারে, তবে এর জন্য সহায়তা প্রয়োজন—যা পাউন্ড ফেডারেল রিজার্ভ বা ব্যাংক অব ইংল্যান্ড থেকে পায়নি।
মঙ্গলবার, নতুন ট্রেডাররা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকার প্রত্যাশা করতে পারেন, তবে 1.2848-1.2860 এরিয়াটি বর্তমানে এই পেয়ারের আরও দরপতন রোধ করছে। এই এরিয়া থেকে একটি বাউন্সের ফলে এই পেয়ারের সামান্য দর বৃদ্ধি হতে পারে।
৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, আপনি এখন 1.2791-1.2798, 1.2848-1.2860, 1.2913, 1.2980-1.2993, 1.3043, 1.3102-1.3107, 1.3145-1.3167, 1.3225 লেভেলে ট্রেড করতে পারেন। মঙ্গলবারে যুক্তরাজ্যে বেকারত্বের হার, জবলেস ক্লেইমসের সংখ্যা এবং মজুরি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। এই প্রতিবেদনগুলো শুধুমাত্র এই পেয়ারের মূল্যের দৈনিক মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে তবে সামগ্রিক প্রবণতাকে প্রভাবিত করবে না।
1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে।
2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত।
3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত।
4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে।
5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়।
6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত।
7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন।
লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে।
MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে।
নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।