CoreWeave, startup v oblasti umělé inteligence podporovaný společností Nvidia (NASDAQ:NVDA), plánuje požádat investory, aby zaplatili 47 až 55 dolarů za každou jeho akcii, až tento týden začne prodávat svou primární nabídku akcií, uvedli ve středu lidé obeznámení s touto záležitostí.
Toto cenové rozpětí, které nebylo dříve oznámeno, by znamenalo nabídku 2,3 až 2,7 miliardy dolarů pro CoreWeave, uvedly zdroje, které si přály zůstat v anonymitě, protože jednání jsou důvěrná.
Společnost CoreWeave by mohla případně zvýšit toto rozpětí před cenou IPO, pokud by se ukázalo, že poptávka investorů je silná, uvedly zdroje.
Společnost CoreWeave na žádosti o komentář bezprostředně nereagovala.
Společnost CoreWeave, která byla založena v roce 2017, poskytuje přístup k datovým centrům a výkonným čipům pro pracovní zátěže umělé inteligence, které dodává především společnost Nvidia. Konkuruje poskytovatelům cloudových služeb, jako je Azure společnosti Microsoft (NASDAQ:MSFT) a AWS společnosti Amazon (NASDAQ:AMZN). Mezi její zákazníky patří velké technologické společnosti, jako jsou Meta (NASDAQ:META), IBM (NYSE:IBM) a Microsoft.
মঙ্গলবার খুব অল্প সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। ইউরোজোন এবং জার্মানিতে এপ্রিল মাসের সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI সূচকের দ্বিতীয় সংশোধিত হিসাব প্রকাশিত হবে, তবে এসব প্রতিবেদন খুব একটা গুরুত্ব পাবে বলে মনে হচ্ছে না। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, গত সপ্তাহে মার্কেটের ট্রেডাররা একাধিক মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন উপেক্ষা করেও স্বাভাবিকভাবে ট্রেডিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। তাই ইউরোপে প্রকাশিত এই সংশোধিত পরিষেবা সংক্রান্ত সূচকগুলো বিনিয়োগকারীদের তেমন আগ্রহ সৃষ্টি করবে না। একই কথা যুক্তরাজ্যের একই সূচকের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। যুক্তরাষ্ট্রে আজ কোনো উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না।
ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্যান্য ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নিয়ে আলোচনা করা এখনো খুব একটা যৌক্তিক নয়, যদিও এই বাণিজ্য সংঘাত বর্তমানে স্থগিত রয়েছে। যদি ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ করেন বা বিদ্যমান শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আবারও মার্কিন ডলারের দরপতন শুরু হতে পারে। এই সংঘাতের নতুন করে বাড়তি উত্তেজনা সৃষ্টি হলে ডলারের আরও দরপতন ঘটতে পারে, অপরদিকে যদি শান্তিপূর্ণ সমাধানের দিকেই অগ্রগতি হয়, তাহলে ডলার সমর্থন পেতে পারে। যদিও সম্প্রতি ট্রাম্প তার বক্তব্যে চীনের প্রতি কিছুটা নমনীয়তা দেখিয়েছেন, তবে এটিকে এখনই প্রকৃতভাবে "বাণিজ্য উত্তেজনার প্রশমন" বলা যাচ্ছে না। ট্রাম্পের অতীত পদক্ষেপ বিবেচনায় নিয়ে বলা যায়, তিনি যেকোনো সময় আবারও শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা দিতে পারেন — সেটি কোনো অস্বাভাবিক ব্যাপার হবে না।
ট্রাম্প জানেন, অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা হলে আমেরিকার অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, তাই অদূর ভবিষ্যতে তার পক্ষ থেকে খুব একটা আগ্রাসী পদক্ষেপের আশা করা যাচ্ছে না। তবে এখনো পর্যন্ত চীনের সঙ্গে কোনও বাণিজ্য আলোচনা শুরু হয়নি, অর্থাৎ দণ্ডমূলক 145%–125% শুল্ক এখনো কার্যকর রয়েছে। গত বুধবার আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, মার্কিন অর্থনীতি কীভাবে ট্রাম্পের বাণিজ্যনীতির প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। EUR/USD পেয়ারের সাইডওয়েজ ট্রেডিং অব্যাহত থাকতে পারে এবং 1.1275 লেভেল থেকে একটি রিবাউন্ড হলে নতুন একটি ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হতে পারে। ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য এখনো শক্তিশালীভাবে ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, কিন্তু ইতোমধ্যে এটি টানা চার দিন ধরে দরপতনের মধ্যে রয়েছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট ট্রেডারদের মনোভাবের ওপর খুব একটা প্রভাব ফেলবে না বলে মনে হচ্ছে। তাই শুধুমাত্র টেকনিক্যাল লেভেলের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে—যা দুর্ভাগ্যবশত অনেক সময় প্রত্যাশিত ফলাফল দিতে ব্যর্থ হয়।
1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (রিবাউন্ড বা লেভেলের ব্রেকআউট)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে।
2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন ওপেন করা হয় (যা টেক প্রফিট ট্রিগার করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত।
3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ভুল সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যাল নাও গঠিত হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত।
4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে।
5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়।
6) নিকটতম লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত।
7) স্টপ লস: উদ্দেশ্যমূলক দিকে মূল্যের 15 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন।
লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে।
MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। চলমান প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেট থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে।
নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।